আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সরকার সর্বান্তকরণে কোটা বাতিলের বিরোধিতা করে আদালতের চূড়ান্ত আপিল করেছে। তিনি বলেন, আদালতের চূড়ান্ত রায়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।রাস্তাঘাট বন্ধ করে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করা পরিহার করা উচিত।
সোমবার (৮ জুলাই) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এ মামলার শুনানি হবে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে। আমাদের সুপ্রিম কোর্টের রায়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আমরা আশা করি সুপ্রিম কোর্ট ঘটনাটি দেখবে। এখানেই রাজনৈতিক বিষয়গুলো চলে আসে। এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বিএনপি। তারা (বিএনপি) সমর্থন করেছে। সমর্থন মানে অংশগ্রহণ। কারা এই ষড়যন্ত্রে জড়িত কি না তা সময়ই বলে দেবে।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালে একটি পরিপত্রের মাধ্যমে সরকার সব কোটা বাতিল করেছে। পরবর্তীতে সাত মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা কোটা পুনর্বহালের জন্য সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, পেনশন ব্যবস্থা নিয়ে শিক্ষকদের ভুল ধারণা থাকতে পারে। বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কে শ্রেষ্ঠ: শিক্ষক বা আমলা তা নিয়ে বিতর্কে সরকার প্রবেশ করবে না।
এ সময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিম, মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক বি.এম. মোজাম্মেল হক, কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইঞ্জি. আব্দুস সবুর প্রমুখ।




















































