ভারতের সীমান্তে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ড্রোন মোতায়েনের দাবিটি সঠিক নয় বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ।
আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য জানিয়েছে।
এ প্রসঙ্গে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, সাধারণ কার্যক্রম ছাড়া দেশের কোনো অংশে কোনো ড্রোন মোতায়েন করা হয়নি। এই বার্তা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত প্রচারণার অংশ।
প্রেস উইং ফ্যাক্টস ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনের একটি স্ক্রিনশট পোস্ট করেছে, যার শিরোনাম বাংলাদেশ কি ‘বায়রাকতার টিবি ২’ ড্রোন মোতায়েন করেছে এবং ভারত কি প্রস্তুত?
ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সীমান্ত অঞ্চলে তুরস্কের তৈরি অত্যাধুনিক ‘বায়রাকতার টিবি ২’ ড্রোন মোতায়েন করেছে বাংলাদেশ। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা বাড়ার প্রতিক্রিয়ায় এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।
মূলত, এই ধরনের ড্রোনগুলি সুনির্দিষ্ট নজরদারি এবং আক্রমণের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়। ভারতের কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ “চিকেন নেক” অঞ্চলের চারপাশে ড্রোনের ব্যবহার উদ্বেগ বাড়িয়েছে। ফলে বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্তে নজরদারি কড়া করেছে ভারত।