রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ আহত, নিহত এবং নিখোঁজদের প্রকৃত সংখ্যা নিরূপণের জন্য একটি তালিকা তৈরির জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে, যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান একটি স্কুল ভবনে বিধ্বস্ত হয়ে ৩০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত এবং ১৫০ জনেরও বেশি আহত হয়েছে।
তালিকায় হতাহতদের ঠিকানাও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
মঙ্গলবার গঠিত কমিটির বিস্তারিত তথ্য মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে প্রকাশ করা হয়েছে।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ইসমাইল হোসেন বুধবার প্রথম আলোকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ফেসবুক পেজে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, ২১ জুলাই দুপুর ১:১২ টায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি বিমান হঠাৎ করে দিয়াবাড়ি স্থায়ী ক্যাম্পাসের একটি স্কুল ভবনে বিধ্বস্ত হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অনেক তরুণ শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং অভিভাবক নিহত এবং আহত হন।
আহত, নিহত এবং নিখোঁজ ব্যক্তিদের প্রকৃত সংখ্যা মূল্যায়ন করে একটি তালিকা তৈরি করার জন্য কর্মকর্তা, অনুষদ সদস্য, অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে, যার মধ্যে শিক্ষার্থীসহ অন্যান্যদের ঠিকানা যুক্ত করা হয়েছে। কমিটি তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করবে।
কলেজ অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলমের নেতৃত্বে এই কমিটির সদস্যরা হলেন মোঃ মাসুদ আলম (উপাচার্য – প্রশাসন), খাদিজা আক্তার (প্রধান শিক্ষক), লুৎফুন্নেছা লোপা (সমন্বয়কারী), মনিরুজ্জামান মোল্লা (অভিভাবক), মারুফ বিন জিয়াউর রহমান (ছাত্র) এবং মোঃ তাসনিম ভূঁইয়া (ছাত্র)।





















































