জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক না করার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে চিঠি দিয়েছে আদিবাসী চাকমা সম্প্রদায়ের নেতারা।
চিঠিতে বলা হয়, উপজাতি ও সংখ্যালঘুদের অধিকার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সসম্পর্ক কমিয়ে দেন।
এতে তারা বাংলাদেশে উপজাতি সম্প্রদায়ের ওপর হামলার শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে। এতে তিন উপজাতির মৃত্যু হয়েছে।
চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন মিজোরামের প্রাক্তন মন্ত্রী এবং জাতীয় পরিষদের কয়েকজন সদস্য।
তাদের অভিযোগ, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত পাহাড়ি এলাকায় বাংলাদেশি বাঙালিদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র পরিচালনা করেছিলেন। সেখানে বাঙালি জনসংখ্যা বাড়ানোর জন্য। বর্তমানে পাহাড়ে আদিবাসী ও বাঙালির জনসংখ্যা প্রায় সমান।
চিঠিতে, তারা আরও আলোচনা করেছে যে যদিও চট্টগ্রামের পার্বত্য জনসংখ্যার৯৮ দশমিক ৫ শতাংশ অমুসলিম হলেও বেঙ্গল বাউন্ডারি কমিশন ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় এই অঞ্চলকে পাকিস্তানের অন্তর্ভূক্ত করে। যা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশের অংশ হয়।





















































