পুরো মধ্যপ্রাচ্য জুড়েই বিরাজ করছে থমথমে পরিস্থিতি। সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর থেকে ইসরায়েলি বাহিনী দেশটিতে অন্তত ৫০০ হামলা চালিয়েছে। ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত জন্য ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে তার দ্বিতীয় মেয়াদে ইরানের সাথে যুদ্ধ হতে পারে কিনা। জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘যেকোনো কিছু ঘটতে পারে।
টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ‘যেকোনো কিছু ঘটতে পারে। যে কোনো কিছু ঘটতে পারে। বর্তমানে পরিস্থিতি খুবই অস্থিতিশীল। এর আগে ইরানকে কড়া ভাষায় হুঁশিয়ার বার্তা দিয়েছেন ট্রাম্প।
মার্কিন সরকারের তথ্যানুযায়ী, ট্রাম্পকে হত্যার প্রচেষ্টা চালিয়েছে ইরানের ইসলামিক রেভ্যুলেশনারি গার্ড কর্পস। তবে যুক্তরাষ্ট্রের এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ইরান।
ইরানের শীর্ষমিলিটারি কমান্ডার কাশেম সোলেইমানিকে ২০২০ সালে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে তার নির্দেশে বিমান হামলায় হত্যা করা হয়েছিল। এ ছাড়া ইরানের বিরুদ্ধে বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।