বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী সেন্ট মার্টেন দ্বীপসহ দেশের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্ত পরিদর্শন করেছেন। তবে মিয়ানমার সীমান্তে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিজিবি সদস্যদের সর্বদা তৎপর থাকার নির্দেশ দেন তিনি। উদার ইসলাম
এই PBGMS দ্বারা রিপোর্ট করা হয়. তিনি বলেন, সম্প্রতি মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যের সীমান্তবর্তী মংধু অঞ্চলে মিয়ানমার সেনাবাহিনী এবং একটি বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। বিজিবি টেকনাফের মহাপরিচালক বিওপি সেন্ট পরিদর্শন করেছেন। টেকনাফ ব্যাটালিয়ন 2-বিজিবির কমান্ডের অধীনে মার্টেন বিজিবি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পরিদর্শন করেন এবং সেন্ট পিটার্সবার্গে নির্মিত বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন। টেকনাফ ও সেন্ট পিটার্সবার্গ সীমান্তে সীমান্ত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে মার্টেন। মার্টেন। বাংলাদেশের দ্বীপটি মিয়ানমারের সাথে মংধু সীমান্তের বিপরীতে অবস্থিত।
পরিদর্শনকালে মহাপরিচালক দেশের সার্বভৌমত্ব ও সীমান্ত নিরাপত্তা সংক্রান্ত অপারেশনাল, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিষয়ে সীমান্তে দায়িত্বরত সকল স্তরের বিজিবি সদস্যদের বিভিন্ন নির্দেশনা দেন। বিজিবি মহাপরিচালক বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যেও এই দুর্গম দ্বীপে দক্ষতার সাথে ও সফলতার সাথে দায়িত্ব পালনের জন্য সকলের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে মিয়ানমার সীমান্তে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিজিবি সদস্যদের সর্বদা সক্রিয় থাকার আহ্বান জানান।
পরে বিজিবি সেক্টর হেডকোয়ার্টার্সের মহাপরিচালক রামু, রামু ব্যাটালিয়ন হেডকোয়ার্টার (৩০ বিজিবি) ও সাব-গ্রুপ চেক পোস্ট মরিচ্যা পরিদর্শন করেন। এ পর্যায়ে বিজিবির মহাপরিচালক বিজিবির সকল পর্যায়ের বিদেশী দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন এবং তাদের অপারেশনাল, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিষয়ে বিভিন্ন নির্দেশনা দেন।
প্রেস প্রতিনিধি শরিফুল জানান, পরিদর্শনকালে বিজিবি মহাপরিচালকসহ বিজিবি সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, এরিয়া কমান্ডার কক্সবাজার, সেক্টর কমান্ডার রামুসহ বিজিবির অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।