কোটাবিরোধী আন্দোলনের শুরুতে সরকার বেশ কিছু কৌশলগত ভুল করেছে। এটি তাদের দেশে এবং বিদেশে খারাপ পরিস্থিতিতে ফেলে। এমন পরিস্থিতিতে সরকার ও আওয়ামী লীগ এখন তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত না নিয়ে পরিকল্পনা গ্রহণ করতে চায়। তারা কোন প্রকার উস্কানি ছাড়াই এবং সর্বোচ্চ সহনশীলতার সাথে পরিস্থিতি আয়ত্ত করতে চায়।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের একাধিক রাজনৈতিক নেতা সময়ের এ তথ্য জানিয়েছেন। আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য বিচারপতি জাফর উড়িয়া কাল কান্তকে বলেন, আমরা দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। দেশের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। আমদানি-রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও আশা করছেন, যে কোনো পরিস্থিতিতে বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। দলের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানায়, অনেককে কিছু দাঙ্গাবাজ ভেবে ভুল করা হয়েছে। উভয় দিকেই প্রবল চাপের বিরুদ্ধে সরকারকে একসঙ্গে সাড়া দিতে হবে। এদিকে, দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য সরকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ইউরোপীয় মিত্রদের উল্লেখযোগ্য চাপের মধ্যে রয়েছে।